উত্তরঃ
গ্রাম চৌকিদারী আইন ১৮৭১ এর ৪০ ধারা মতে খুন, অপরাধজনক নরহত্যা, ধর্ষণ, চুরি, দস্যুতা, ডাকাতি, অগ্নি সংযোগ, গৃহ ভাংচুর, জাল মুদ্রা, মারাত্মক আঘাত, দাঙ্গা, মাদকদ্রব্য, অপহরণ ইত্যাদি অপরাধের দায়ে কোন ব্যক্তিকে একজন চৌকিদার বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করে থানায় সোপর্দ করতে পারবেন। থানায় সোপর্দ করার পরে অফিসার ইনচার্জ পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করবেন। এছাড়া ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৯ ধারা মোতাবেক চৌকিদার ও দফাদারের সম্মুখে কোন আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটিত হলে ও তথায় কোন পুলিশ অফিসার না থাকলে চৌকিদার ও দফাদার অপরাধীকে বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করতে পারবে এবং গ্রেফতারের পর দ্রুত নিকটবর্তী পুলিশ অফিসারের কাছে বা থানায় সোপর্দ করতে হবে। ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৯, ৮৭, ৮৮ ধারা। অস্ত্র আইনের ১২ ধারা।