উত্তরঃ
এজাহারঃ সাক্ষ্য আইনের ৩৫, ৭৪, ১৪৫, ১৫৭ ধারা মতে এজাহার আদালতে প্রাসঙ্গিক। কেস ডায়রী, জিডি, খসড়া মানচিত্র, চার্জশিট, সনাক্তকরণ মহড়া, দলিলঃ এ গুলো সাক্ষ্য আইনের ৯ ধারা মতে ঘটনার ব্যাখ্যা বা উপস্থাপনার জন্য আবশ্যকীয় হিসেবে এবং ৩৫ ধারা মতে সরকারী দলিলে কর্তব্য সম্পাদনকালে লিপিবদ্ধ বিষয় হিসেবে আদালতে প্রাসঙ্গিক।
আলামতঃ সাক্ষ্য আইনের ৭ ও ২৭ ধারা মতে ঘটনার উপলক্ষ্য বা কারণ হিসেবে আদালতে প্রাসঙ্গিক।
সাক্ষী বা আসামীর অজুহাতঃ সাক্ষ্য আইনের ১১ ধারা মতে ইহা আদালতে প্রাসঙ্গিক।
ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য বিষয়ঃ সাক্ষ্য আইনের ১৪ ধারা মতে ইহা আদালতে প্রাসঙ্গিক।
মৃত্যুকালীন জবানবন্দীঃ সাক্ষ্য আইনের ৩২(১) ধারা ও পিআরবি বিধি ২৬৬ মতে ইহা আদালতে প্রাসঙ্গিক।
আসামীর স্বীকারোক্তিঃ সাক্ষ্য আইনের ২৪ হতে ২৮ ধারা মোতাবেক আসামীর স্বীকারোক্তি আদালতে প্রাসঙ্গিক।
বিশেষজ্ঞের অভিমতঃ সাক্ষ্য আইনের ৪৫ ধারা মতে ইহা আদালতে প্রাসঙ্গিক।
সরকারী অফিসের কাগজপত্র, ভিসিএনবি, হিস্ট্রি শিটঃ সাক্ষ্য আইনের ৩৫ ধারা মতে সরকারী দলিলে কর্তব্য সম্পাদনকালে লিপিবদ্ধ বিষয় হিসেবে আদালতে প্রাসঙ্গিক।
হস্তাক্ষর বা টিপসহিঃ সাক্ষ্য আইনের ৪৭ ধারা মতে ইহা আদালতে প্রাসঙ্গিক।
