উত্তরঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেফতারকৃত আসামীকে কোর্টে প্রেরণের একটি নমুনা ফরোয়ার্ডিং নিম্নেপ্রদত্ত হলোঃ
বরাবর,
চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট,
মেট্রোপলিটন আদালত
ঢাকা।
বিষয়ঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪(৯) ধারা মূলে গ্রেফতারকৃত আসামী কোর্টে প্রেরণ।
সূত্র:- ডিএমপি, উত্তরা থানার মামলা নং-১০ তাং ১৪/০২/১৬ ইং, ধারা-তথ্য প্রযুক্তি আইন ২০০৬ এর ৫৭(২)।
জনাব,
যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শনপূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, সূত্রে বর্নিত মামলার এজাহার নামীয় আসামী আনোয়ার হোসেন (৩০), পিতা- লিয়াকত হোসেন, বাড়ী নং-১০, রোড নং-১১, সেক্টর-১২, থানা-উত্তরা, ডিএমপি, ঢাকা, বর্তমান ঠিকানা- ভাড়াটিয়া বাসা নং- ১০/বি, রোড নং-৪, সাভার হাই ¯.ুল রোড, সাভার, ঢাকাকে যথাযথ প্রহরায় বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ পূর্বক এই মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করছি যে, সূত্রে বর্নিত মামলা সংক্রান্তে ওসি, উত্তরা থানা, ডিএমপি, ঢাকা, পুলিশ সুপার, ঢাকা জেলার মাধ্যমে ওসি, সাভার থানার নিকট বর্ণিত আসামীকে গ্রেফতার ও মামলা সংক্রান্তে আলামত জব্দ করার জন্য একখানা অধিযাচন পত্র প্রেরণ করলে ওসি, সাভার থানা সাহেবের হাওলা মতে আমি অধিযাচন পত্র প্রাপ্ত হয়ে ১৪/০৩/১৬ ইং তারিখ সঙ্গীয় ফোর্স সহ আসামীর বর্তমান ঠিকানায় উপস্থিত হয়ে আসামীকে গ্রেপ্তার করি এবং আসামীর দখল হতে ১) একটি সিপিইউ, ২) ০৪(চার) টি বিভিনড়ব ব্রান্ডের মোবাইল ফোন, ৩) একটি পেনড্রাইভ, ৪) ০২ টি মেমোরি কার্ড, ৫) একটি সীমকার্ড, জব্দতালিকা মোতাবেক অদ্য ১৭.০০ ঘটিকায় জব্দ করে আসামীসহ থানায় হাজির হই। আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে সে বর্ণিত নাম ঠিকানা জানায়। অত্র থানা পুলিশ কর্তৃক আসামীকে গ্রেফতারের বিষয়ে ওসি, উত্তরা থানা, ডিএমপি, ঢাকাকে গ্রেফতারের বিষয়ে অবহিত করে পত্র প্রেরণ করি।
অতএব উক্ত আসামীকে সূত্রে বর্ণিত মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পূর্ব পর্যন্ত জেলহাজতে আটক রাখিতে মর্জি হয়। প্রকাশ থাকে আলামত অত্র থানা হেফাজতে আছে। এ বিষয়ে পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য আপনার সদয় আদেশ কামনা করছি।
সংযুক্তঃ
১। ওসি, উত্তরা থানা, ডিএমপি, ঢাকার নিকট হতে প্রাপ্ত
অধিযাচনপত্র ও সংশ্লিষ্ট মামলার এজাহার- ০৩ পাতা।
২। জব্দ তালিকা-০১ পাতা।
বিনীত