উত্তরঃ
১। ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫০ ধারা এবং পিআরবি বিধি ১২০ মতে বিষয়টি থানার ওসিকে জানাবো।
২। পিআরবি বিধি ১৫২ মতে আমার সাথে থাকা ফোর্সদের ব্রিফিং দিব।
৩। ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১২৭ ধারা, পুলিশ আইনের ৩০-ক(১) ধারা এবং পিআরবি বিধি ১৪২ মতে হরতাল সমর্থনকারীদের ছত্রভঙ্গ হওয়ার আদেশ দিব।
৪। হরতাল সমর্থনকারীরা ছত্রভঙ্গ না হলে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১২৮ ধারা, পুলিশ আইনের ৩০-ক(২) ধারা এবং পিআরবি বিধি ১৪৩ মতে বল প্রয়োগ করে ছত্রভঙ্গ করতঃ ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫১ ধারা ও পিআরবি বিধি ৩১৬ মতে বিনা পরোয়ানায় গ্রেফতার করব।
৫। প্রয়োজনে ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ৪২ ধারা মতে জনসাধারনের নিকট হতে সাহায্য নিব।
৬। হরতাল সমর্থনকারীরা যদি এমন মারমুখী হয় যাতে নিজের জানমাল ও সরকারী সম্পত্তির ব্যাপক ক্ষতিসাধন হবে তবে এরূপ অবস্থায় দন্ডবিধি আইনের ৯৯ ধারা নিয়ন্ত্রণ সাপেক্ষে দন্ডবিধি আইনের ১০০, ১০৩ ধারার ক্ষমতা বলে পিআরবি বিধি-১৫৩, ১৫৪, ১৫৫ মতে প্রথমে সতর্কবানী প্রদান করব। পরে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে নিজের জানমাল ও সরকারী সম্পদ রক্ষার্থে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করব।
৭। আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের পর পিআরবি বিধি ১৫৬ অনুসরণ করব।
৮। আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের ফলে হরতালকারীদের কেউ আহত হলে তাদেরকে পুলিশ প্রহরায় হাসপাতালে প্রেরণ করব। পিআরবি বিধি ৩১২।
৯। আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহারের ফলে হরতালকারীদের কেউ মারা গেলে সুরতহাল রিপোর্ট ক্সতরী করব এবং ময়না তদন্তের জন্য লাশ মর্গে প্রেরণ করব। ফৌজদারী কার্যবিধি’র ধারা ১৭৪, ১৭৫ ধারা, পিআরবি বিধি ২৯৯, ৩০৪, ৩০৫
১০। গ্রেফতারকৃত হরতালকারীদের থানায় এনে ঘটনাটি জিডিতে লিপিবদ্ধ করব।
১১। ফৌজদারী কার্যবিধি আইনের ১৫৪ ধারা ও পিআরবি বিধি ২৪৩ মতে আমি নিজে বাদী হয়ে গ্রেফতারকৃত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে একটি এজাহার দায়ের করব। দন্ডবিধি আইনের ১৪৩, ১৪৭, ১৪৮, ৩২৩, ৩২৫, ৪২৭ ধারা।১২। থানার ওসিকে বিস্তারিত ঘটনা জানাবো এবং তিনি পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।