উত্তরঃ একটি নিয়মিত মামলায় গ্রেফতারকৃত (এজাহারনামীয়/সন্দিগ্ধ) আসামীকে কোর্টে প্রেরণের একটি নমুনা ফরোয়ার্ডিং নিম্নেপ্রদত্ত হলোঃ
বরাবর,
চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট,
মেট্রোপলিটন আদালত
ঢাকা।
বিষয়ঃ আসামী কোর্টে প্রেরণ এবং ০৭ (সাত) দিনের পুলিশ রিমান্ডের আবেদন।
সূত্র:- ডিএমপি, উত্তরা থানার মামলা নং-১২ তাং ২০/০৫/১৬ ইং, ধারা-৩০২/৩৪ দন্ডবিধি।
জনাব,
যথাবিহীত সম্মান প্রদর্শনপূর্বক বিনীত নিবেদন এই যে, সূত্রে বর্নিত মামলার এজাহার নামীয় আসামী আনোয়ার হোসেন (৩০), পিতা- লিয়াকত হোসেন, বাড়ী নং-১০, রোড নং-১১, সেক্টর-১২, থানা-উত্তরা, ডিএমপি, ঢাকা কে যথাযথ প্রহরায় বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ পূর্বক এই মর্মে প্রতিবেদন দাখিল করছি যে, গ্রেফতারকৃত আসামী আনোয়ার হোসেন (৩০) সূত্রে বর্ণিত মামলার এজাহারনামীয় ১নং আসামী। আমি অদ্য সকাল ১০.৩০ ঘটিকায় সঙ্গীয় ফোর্সসহ তাকে উত্তরাস্থ খালপাড় এলাকা হতে গ্রেফতার করতে সক্ষম হই। সে অপর দুই জন সহযোগী আসামীর সহায়তায় পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক গত ২০/০৫/১৬ ইং তারিখে ভিকটিম ইসমাইল মিয়া (২৫) কে গুলি করে খুন করে মোটরসাইকেল যোগে পালিয়ে যায় মর্মে
প্রাথমিক তদন্তে জানা যায়। সূত্রে বর্ণিত মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ঘটনার মূল রহস্য উদঘাটন, সহযোগী আসামীদের গ্রেফতার, ভিকটিমের লুন্ঠিত মোবাইল, হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত পিস্তল ও মোটরসাইকেল উদ্ধারের নিমিত্তে উক্ত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ০৭ (সাত) দিন পুলিশ রিমান্ডের প্রয়োজন। উক্ত আসামী জামিনে মুক্তি পেলে চিরপলাতক হবে। আমি উক্ত আসামীর জামিনের ঘোর
বিরোধিতা করলাম।
অতএব, মহোদয় সমীপে বিনীত নিবেদন এই যে, মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে সহযোগী আসামীদের গ্রেফতার ও আলামত উদ্ধারের লক্ষ্যে গ্রেফতারকৃত বর্ণিত আসামীকে ০৭ (সাত) দিনের পুলিশ রিমান্ড মঞ্জুর করতে সদয় মর্জি হয়।
সংযুক্ত:- কেস ডায়রী- ০২ পাতা।
বিনীত